Header Ads Widget

Bangladesh : বাংলাদেশের সাংসদ খুনে CID'র ফাঁদে ১। বডি 'পিস পিস' করার জন্য কসাই আনা হয় মুম্বাই থেকে

বাংলাদেশের সাংসদ খুনে CID'র ফাঁদে ১। বডি 'পিস পিস' করার জন্য কসাই আনা হয় মুম্বাই থেকে

Bangladesh : বাংলাদেশের সাংসদ খুনে CID'র ফাঁদে ১। বডি 'পিস পিস' করার জন্য কসাই আনা হয় মুম্বাই থেকে
Bangladesh : বাংলাদেশের সাংসদ খুনে CID'র ফাঁদে ১। বডি 'পিস পিস' করার জন্য কসাই আনা হয় মুম্বাই থেকে

গুগল নিউস ইন্ডিয়া ওয়েব : বাংলাদেশের (Bangladesh) সাংসদ খুনের ঘটনায় সিআইডি তদন্তে বিস্ফোরক তথ্য সামনে উঠে এলো। ভারাতের মুম্বাই থেকে কসাই এনে কেটে টুকরো টুকরো করা হয়েছিল বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিম আনার-এর দেহ। সিআইডি তদন্তকারীদের হাতে উঠে এলো এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। এরই মধ্যেই মুম্বাইয়ের এক কসাই জাহির হাওলাদার।


এরই মধ্যে মুম্বাইয়ের ওই কসাই জাহির হাওলাদার কে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। বাংলাদেশের সাংসদ তথা আওয়ামি লীগের সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের দেহ টুকরো করার জন্য কলকাতার নিউটাউন এর ফ্ল্যাটে আনা হয়েছিল ওই কসাইকে। বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুলকে নিউটাউনের ফ্ল্যাটে ডাকা হয় হানিট্র্যাপ এর মাধ্যমে। সেখানে ওই সাংসদকে খুন করে তারপর কসাই ডেকে টুকরো টুকরো করা হয় তাঁর দেহ।


তদন্তকারীরা মনে করছেন খুন করার পর তার দেহের অংশগুলো ব্যাগে ভর্তি করে বাসে, ট্রামে ও ক্যাবে করে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর দেহের অংশগুলি ছড়িয়ে দেওয়া হয় কলকাতার বিভিন্ন জায়গায়,। প্রমাণ লোপাট করতে শরীর থেকে তুলে ফেলা হয় চামড়া। হাড় আলাদা করে টুকরো টুকরো করে ফেলা হয় দেহ। এখনো পর্যন্ত দেহের কোন অংশই উদ্ধার করা যায়নি। ইতিমধ্যেই ক্যাব চালকে সন্দেহের বসে জিজ্ঞাসাবাদ করে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে সিআইডি।


Bangladesh : বাংলাদেশের সাংসদ খুনে CID'র ফাঁদে ১। বডি 'পিস পিস' করার জন্য কসাই আনা হয় মুম্বাই থেকে
Bangladesh : বাংলাদেশের সাংসদ খুনে CID'র ফাঁদে ১। বডি 'পিস পিস' করার জন্য কসাই আনা হয় মুম্বাই থেকে


জানা গিয়েছে যে, মৃতদেহের টুকরো পোলেরহাট থানার ভাঙ্গরের একটা খালে ফেলা হয়েছিল কিনা তা জানতে বৃহস্পতিবার সেখানে সিআইডি (Central Investigation Department) টিম যায়, সাথে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ওই কসাইকে। কিন্তু কোন দেহাংশ উদ্ধার হয়নি ওই জায়গা থেকে। এরই মধ্যে আখতারুজ্জামান শাহীন নামের এক ব্যক্তির নাম সামনে আসছে।


বাংলাদেশের লোক  হলেও তাঁর নাগরিকত্ব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। খুন হওয়া সাংসদের পরিবারের সঙ্গে তাঁর ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল বলে জানা যাচ্ছে, সেই সম্পর্কের অবনতি হতেই কি এমন মর্মান্তিকভাবে খুন করা হলো বাংলাদেশী সাংসদ কে? প্রশ্ন উঠছে। ৫ কোটি টাকার সুপারি দিয়ে পুরো পরিকল্পনা করা হয়েছিল তার মধ্যে ২ কোটি টাকা কসাইকে দেওয়া হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে। 


যদিও আক্তারুজ্জামান শাহীন নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যমে তিনি জানান, “আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে। ঘটনার সময় বাংলাদেশে ছিলাম। পাসপোর্ট দেখলেই তা স্পষ্ট হয়ে যাবে।” কি কারনে এই হত্যা? সেটাই ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ